শুক্রবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » কৃষি ও বাণিজ্য | চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » চিটাগাং চেম্বার ও বিএমসিসিআই’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
চিটাগাং চেম্বার ও বিএমসিসিআই’র মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (সিসিসিআই) এবং বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই)’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক আজ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ চেম্বার কার্যালয়ে স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চিটাগাং চেম্বারের পক্ষে চেম্বার সভাপতি মাহবুুবুল আলম এবং বাংলাদেশ- মালয়েশিয়া চেম্বারের পক্ষে সভাপতি রাকিব মোহাম্মদ ফখরুল (রকি) সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে চিটাগাং চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, পরিচালক জহিরুল ইসলাম চৌধুরী (আলমগীর), অঞ্জন শেখর দাশ, হাসনাত মো. আবু ওবাইদা, নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন ও ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন, প্রাক্তন পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ, বিএমসিসিআই পরিচালকবৃন্দ কেএম মিজানুর রহমান, একেএম শামসুজ্জামান, মো. মোতাহের হোসেন খান ও সিফাত আহমেদ চৌধুরী, প্রাক্তন কোষাধ্যক্ষ এমএ বকর ও সেক্রেটারি হাসানুর রহমান চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
চেম্বার সভাপতি মাহবুুবুল আলম বলেন, চিটাগাং চেম্বার ও বিএমসিসিআই’র মধ্যে স্বাক্ষরিত এ সমঝোতা দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। বর্তমানে উভয় দেশের মধ্যে বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি বিদ্যমান। এ ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি অনেকগুণ বৃদ্ধি করতে হবে।
তিনি এক্ষেত্রে উভয় চেম্বার যৌথভাবে কাজ করার ঘোষণা দেন। তিনি মালয়েশিয়ান বিনিয়োগ আকর্ষণ ও বাংলাদেশি পণ্যের পরিচিতি বৃদ্ধি করতে চট্টগ্রামে একটি ‘রোড শো’ আয়োজনের আহবান জানান।
বিএমসিসিআই সভাপতি রাকিব মোহাম্মদ ফখরুল (রকি) বাংলাদেশে এক সময় মালয়েশিয়ার বিশাল বিনিয়োগ ছিল উল্লেখ করে বলেন, উভয় দেশের মধ্যে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। মালয়েশিয়ার পোর্ট কেলাং ও অন্যান্য বন্দর বাংলাদেশি আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে ট্রানজিট হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তিনি বলেন, বাণিজ্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এফটিএ সম্পাদনের মাধ্যমে উভয় দেশ উপকৃত হবে।
চেম্বার সহ-সভাপতি সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে পিটিএ সম্পাদন, একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করে সমীক্ষা পরিচালনা ও মূল্যায়ন, প্রাথমিকভাবে উভয় দেশের মধ্যে ১০টি করে নির্ধারিত পণ্যের ডিউটি ফ্রি সুবিধা প্রদানের তালিকা প্রস্তুত করা এবং মালয়েশিয়ায় আরএমজি, হোম টেক্সটাইল, ফুটওয়্যার, সিরামিক্স, ফার্মাসিউটিক্যালস ইত্যাদি পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।