শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১
N2N Online TV
বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম | স্বাস্থ্য » করোনার টিকার জন্য ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম | স্বাস্থ্য » করোনার টিকার জন্য ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে
৩০০ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

করোনার টিকার জন্য ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে

---

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, করোনার টিকার জন্য ৪৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়েছে। বহু দেশে বিনামূল্যে টিকা দেয়নি। টাকা দিয়ে কিনে নিতে হয়েছে। আমরা সব মানুষকে বিনামূল্যে টিকা দিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় আছেন বলেই এটা সম্ভব হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে কুমিল্লা ও এর আশপাশের ছয় জেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্য স্থাপনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডাক্তার-নার্সদের ইন্টার পার্সোনাল রিলেশনশিপ ভালো রাখতে হবে। রেগুলার সুপারভিশন করতে হবে। হাসপাতাল একটু পরিষ্কার রাখলে, যন্ত্রপাতি সচল রাখলে দেখবেন হাসপাতাল আন্তর্জাতিক মানের হয়ে গেছে।

তিনি বলেন, করোনার সময়ে আমাকে অনেকেই বলেছিল মেডিকেল স্টুডেন্টদের অটো পাস দেওয়ার জন্য। আমি সাফ জানিয়ে দিয়েছি, না এটা হবে না। পরীক্ষা হবে, পরীক্ষার মাধ্যমেই পাস করে আসতে হবে মেডিকেল স্টুডেন্টদের।

স্বাস্থ্যসেবার উন্নতির চিত্র তুলে ধরে জাহিদ মালেক বলেন, উন্নত চিকিৎসা জন্য ঢাকায় যেতে হবে না। এখন কুমিল্লাতেই সব চিকিৎসা সম্ভব। বাংলাদেশের সব মানুষই চিকিৎসার আওতাধীন, চিকিৎসার বাইরে কেউ নেই। ইপিআই টিকাদান আগে ছিল না। বর্তমানে সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলো ভালো চিকিৎসা সেবা দিচ্ছে। বাইপাস সার্জারির জন্য কেউ এখন আর বিদেশ যায় না, দেশেই বাইপাস সার্জারি হচ্ছে। স্বাস্থ্যের বর্তমান ডিজি তো কুমিল্লার। অন্য জেলায়, মন্ত্রীর জেলায় না পেলেও ডিজির জেলায় অবশ্যই পাওয়া যাবে।

তিনি বলেন, টিবির প্রাদুর্ভাব রয়েছে। ২-৩ লাখ লোক আক্রান্ত হচ্ছে, বছরে ৫০ হাজারের মতো মারা যায়। হিসেবে দৈনিক ১০০ মানুষ মারা যায়, এগুলো পত্রিকায় জায়গা পায় না, জায়গা পায় করোনায় ১-২ জন মারা গেলে। সেটা পত্রিকার হেডলাইন হয়ে যায়।

এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. আবুল বাসার খুরশিদ আলম, জেলা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসেনসহ জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী পরে কুমিল্লা ও এর আশপাশের ছয় জেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্য স্থাপনার উদ্বোধন ঘোষণা করেন।