শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১
N2N Online TV
মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিক্ষা ও প্রযুক্তি | শিরোনাম » ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিক্ষা ও প্রযুক্তি | শিরোনাম » ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, চুয়েট বন্ধ ঘোষণা
২৬৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, চুয়েট বন্ধ ঘোষণা

---

ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) মঙ্গলবার (১৪ জুন) থেকে ৫ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

সেই সঙ্গে বিকেল ৫টার মধ্যে ছাত্রদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া বুধবার (১৫ জুন) সকাল ১০টার মধ্যে ছাত্রীদের হলত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ফারুক উজ জামান চৌধুরী জানান, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের মাঝে গত কয়েক দিন ধরে চলা উত্তেজনাকর পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে উপাচার্যের সভাপতিত্বে এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

এর আগে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দুপক্ষের মধ্যে দফায় দফায় হামলা-সংঘর্ষে আবারও উত্তপ্ত হয়ে ওঠেছে চুয়েট ক্যাম্পাস। লাঠিসোঁটা, রামদা আর ইটপাটকেল নিয়ে ক্যাম্পাসে টহল দিচ্ছে দুই গ্রুপ। ছাত্রলীগের এক গ্রুপের হামলায় মারাত্মকভাবে জখম হয়েছেন দুই শিক্ষার্থী।

প্রায় তিন বছর আগে চুয়েটে নির্মিত শেখ রাসেল হলের নিয়ন্ত্রণ কারা নেবে- মূলত এটিকে ঘিরেই ও এ হলে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষ গত শনিবার (১১ জুন) মধ্যরাত থেকে নিজেদের মধ্যে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। দুপক্ষের মধ্যে এমন ঘটনায় আতঙ্কে পড়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে ওঠেছে পুরো ক্যাম্পাস। সংঘাতে অংশ নেয়া এক গ্রুপ শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারী ও আরেকটি সাবেক মেয়র আ জ ম নাছিরের অনুসারী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত।

শনিবার (১১ জুন) রাতে চট্টগ্রাম শহরে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন তার অনুসারী চুয়েট ছাত্রলীগের একটি অংশের নেতাকর্মীরা। অনুষ্ঠান শেষ হতে দেরি হওয়ায় চুয়েটের রাত ৯টার বাসটি ৩০ মিনিট দেরিতে ছাড়তে বলে তারা। তবে একই বাসে থাকা আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা এর বিরোধিতা করেন। মূলত এ বিষয়টি নিয়েই বাগ্‌বিতণ্ডা থেকে তা একপর্যায়ে হামলা-মারামারিতে রূপ নেয়।



আর্কাইভ