শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১
N2N Online TV
মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল ২০২২
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম | স্বাস্থ্য » যুক্তরাজ্য-চীনে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট!
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম | স্বাস্থ্য » যুক্তরাজ্য-চীনে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট!
১১৬ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ৫ এপ্রিল ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

যুক্তরাজ্য-চীনে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট!

---

চীনে আবারো মাথাচাড়া দিয়েছে করোনা। চীনের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থা জানিয়েছে, ওমিক্রনের একটি সাবটাইপের সন্ধান পেয়েছেন তারা।

চীনা গণমাধ্যম গ্লোবাল টাইমস জানায়, এই সাবভ্যারিয়েন্টকে BA.1.1. নাম দেওয়া হয়েছে। এটির সঙ্গে পূর্ববর্তী করোনাভাইরাসের কোনো মিল নেই। সাংহাইয়ের অদূরে সুযৌউ শহরে নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের দেখা মিলেছে বলে জানিয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ।

এদিকে যুক্তরাজ্যেও করোনাভাইরাসের নতুন একটি প্রজাতি চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। এর নাম এক্সই। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিষয়ক এজেন্সি জানায়, এখন পর্যন্ত অনেকের শরীরে এ নতুন ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। তবে এটি ওমিক্রন বা অন্য ভ্যারিয়েন্টের চেয়েও দ্রুত ছড়ায় কিনা তা জানতে আরও সময় লাগবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

তবে নতুন এ ধরনটি শুধু ওমিক্রনই নয়, করোনার যে কোনো ধরনের চেয়ে দ্রুত ছড়াতে সক্ষম বলে ডব্লিউএইচওর প্রতিবেদনে জানানো হয়। তবে এ ধরনটি এখনো অন্য কোনো দেশে শনাক্তের খবর পাওয়া যায়নি।

ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে চীনের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক নগরী সাংহাইয়ের করোনা পরিস্থিতি। লকডাউন দিয়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খাচ্ছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় সাধারণ মানুষের করোনা পরীক্ষার জন্য অন্যান্য প্রদেশ থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ অন্তত ১০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী পাঠিয়েছে দেশটির সরকার। করোনা সংক্রমণ শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসতেই এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীনা কর্তৃপক্ষ। উহানে করোনার প্রথম ঢেউয়ের পর গেল দুবছরের মধ্যে চীনে এমন খারাপ পরিস্থিতি হয়নি।

এ ছাড়াও ভারত বায়োটেকের তৈরি করোনার টিকা কোভ্যাক্সিন সরবরাহ বন্ধ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ও সুরক্ষার বিষয়ে কোনো উদ্বেগ নেই বলে জানিয়েছে সংস্থাটি। ভারত বায়োটেককে তাদের উৎপাদন কাঠামোর উন্নতি এবং উৎপাদন প্রক্রিয়ার সমস্যাগুলো সমাধানের জন্যই আপাতত সরবরাহ বন্ধ করা হয়েছে বলে দাবি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার।



আর্কাইভ