শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১

N2N Online TV
মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » সৌদি-ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের ইঙ্গিত ইসরায়েলের
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » সৌদি-ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের ইঙ্গিত ইসরায়েলের
৩৯২ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সৌদি-ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের ইঙ্গিত ইসরায়েলের

---

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ২০২০ সালের চুক্তির ওপর ভিত্তি করে সৌদি আরব এবং ইন্দোনেশিয়াসহ মুসলিম চার দেশের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আশা করছে ইসরায়েল। তবে সম্পর্ক স্বাভাবিকের এই চুক্তি বাস্তবায়নে আরও সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলের শীর্ষ এক কূটনীতিক।

যদিও ১৯৬৭ সালের আরব যুদ্ধের সময় ইসরায়েলের দখলকৃত ভূখণ্ডে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিনিময়ে তেলআবিবের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের শর্ত দিয়েছে ইসলাম ধর্মের পবিত্র দুই স্থাপনার আবাসস্থল সৌদি আরব এবং বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়া।

আর্মি রেডিওকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়ার লাপিদ বলেছেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান এবং মরক্কোর বাইরে ‌‘অতিরিক্ত দেশেও আব্রাহাম চুক্তি সম্প্রসারণ’ করতে চায় ইসরায়েল।

তিনি বলেন, ‘আপনি যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, আমরা গুরুত্বপূর্ণ কোন দেশগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। তাহলে আমি বলবো, ইন্দোনেশিয়া সেসব দেশের একটি এবং অবশ্যই সৌদি আরবও। এতে সময় লাগবে।’

আগামী দুই বছরে বিশ্বের আরও ছোট ছোট কয়েকটি দেশ ইসরায়েলের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারে বলে জানিয়েছেন লাপিদ। তবে এসব দেশের নাম জানাননি তিনি।

আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক না থাকা সত্ত্বেও ২০২০ সালে ইসরায়েল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে চলাচলকারী বিমানের ফ্লাইটকে সৌদি আরবের আকাশপথ ব্যবহারের অনুমতি দেয় রিয়াদ। গত মাসে আবু ধাবি সফরের সময় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেটকে বহনকারী এল আল ইসরায়েল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান সৌদি আরবের আকাশপথ অতিক্রম করে।

২০২০ সালের নভেম্বরে তৎকালীন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সৌদি আরবে একবার গোপন সফরে যান বলে ইসরায়েলের কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেন। যদিও বেঞ্জামিনের সফরের তথ্য অস্বীকার করে সৌদি আরব। আঞ্চলিক চিরবৈরী অভিন্ন শত্রু ইরানকে নিয়ে ইসরায়েল এবং সৌদি আরব প্রায়ই উদ্বেগ প্রকাশ করে।

গত বছরের মে মাসে গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি মিলিশিয়াদের সঙ্গে ইসরায়েলের ১১ দিনের সংঘাতের সময় ইসরায়েলি বিমান হামলার নিন্দা জানিয়েছিল সৌদি আরব এবং ইন্দোনেশিয়া। ওই সময় ইসরায়েলের হামলায় ২৫০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটে। এছাড়া হামাস এবং অন্যান্য মিলিশিয়া গোষ্ঠীর রকেট হামলায় ইসরায়েলে ১৩ জন নিহত হয়।



আর্কাইভ