শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ২ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১

N2N Online TV
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ইউক্রেন ইস্যুতে এবার যুক্তরাজ্যের নির্দেশনা
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ইউক্রেন ইস্যুতে এবার যুক্তরাজ্যের নির্দেশনা
১৬২ বার পঠিত
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ইউক্রেন ইস্যুতে এবার যুক্তরাজ্যের নির্দেশনা

---

এবার ইউক্রেন থেকে দূতাবাসের কর্মীদের সরাচ্ছে যুক্তরাজ্য। চলমান রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটে এই পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি।

ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ব্রিটিশ কূটনীতিকদের নির্দিষ্ট কোনো হুমকি না থাকলেও তাদের অনেক কর্মী কিয়েভে কাজ করছেন এবং তাদের যুক্তরাজ্যে ফিরতে বলা হয়েছে। এর আগে একই ধরনের নির্দেশনা জারি করে যুক্তরাষ্ট্র।

এদিকে এ ব্যাপারে এখনও কোনো নির্দেশনা দেয়নি ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইইউর পররাষ্ট্রনীতি প্রধান জোসেফ বরেল বলেন, আমরা কর্মীদের তুলে নিয়ে কোনো ‘নাটকীয়’ অস্থিরতা তৈরি করতে চাই না।

সোমবার (১৪ জানুয়ারি) বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্ট খুব জরুরি নয় এমন কর্মী ও মার্কিনিদের খুব দ্রুত ইউক্রেন ছাড়ার জোর আহ্বান জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের বিবৃতিতে বলা হয়, রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বড় ধরনের সেনা অভিযানের পরিকল্পনা করছে। তবে রাশিয়া সেই পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করেছে।

স্টেট ডিপার্টমেন্ট এও জানিয়েছে, চলমান এই উত্তেজনার মধ্যে লোকজন যেন রাশিয়াও ভ্রমণ না করে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য হয়রানি ও অশান্তি সৃষ্টি করা হতে পারে।

স্টেট ডিপার্টমেন্টের একজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস খোলা রয়েছে। কিন্তু হোয়াইট হাউস থেকে বারবার সম্ভাব্য আক্রমণের বিষয়ে সতর্ক করা হচ্ছে।

সামরিক প্রতিরক্ষা জোট ন্যাটোর প্রধান সতর্ক করে জানিয়েছে, ইউক্রেন সীমান্তে রুশের এক লাখ সেনা সমাবেশ করা হয়েছে, যা পরিকল্পিত একটি নতুন যুদ্ধের রূপ নিতে পারে। অন্যদিকে ইউক্রেনকে সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটো বিভিন্ন ‘যুদ্ধ উপকরণ’ পাঠিয়েছে। সবশেষ বাইডেন প্রশাসনের পাঠানো ২০ কোটি ডলারের প্রতিরক্ষা সহায়তা কিয়েভে পৌঁছেছে।

এদিকে সংঘাত বন্ধে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিস। চলমান দ্বন্দ্ব নিরসনে শান্তির জন্য বুধবারকে প্রার্থনার দিন ঘোষণা করেন তিনি।



আর্কাইভ