শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১

N2N Online TV
রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » খেলাধুলা | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ‘ফিলিপে কৌতিনহোর জন্মই ইপিএলের জন্য’
প্রথম পাতা » খেলাধুলা | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ‘ফিলিপে কৌতিনহোর জন্মই ইপিএলের জন্য’
৪১৭ বার পঠিত
রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

‘ফিলিপে কৌতিনহোর জন্মই ইপিএলের জন্য’

---

বার্সেলোনা থেকে অ্যাস্টন ভিলাতে গিয়েই অভিষেক ম্যাচে গোল করেছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড ফিলিপে কৌতিনহো। তার গোল অ্যাসিস্টে শনিবার (১৫ জানুয়ারি) ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে ২-২ গোলে ড্র করতে সক্ষম হয়েছে ভিলা। এমন দুর্দান্ত অভিষেকের পর ফুটবলপ্রেমীরা কৌতিনহোকে নিয়ে বলছেন, তার জন্ম শুধু প্রিমিয়ার লিগের জন্যই।

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বিপক্ষে ড্রয়ের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মানুষের কৌতিনহো বন্দনা। বার্সেলোনায় যাওয়ার আগে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে লিভারপুলের হয়ে তিনি যে খ্যাতি কুড়িয়েছিলেন তা আবার ফিরে পাবেন বলে মনে করছেন অনেকে। বার্সায় তার ব্যর্থতার দায় ফুটবল ভক্তরা দিচ্ছেন কাতালান ক্লাবটির বাজে ব্যবস্থাপনাকে।

এ বছরের ৭ জানুয়ারি বার্সেলোনা ছেড়ে অ্যাস্টন ভিলায় যোগ দেন কৌতিনহো। অ্যাস্টন ভিলার বর্তমান কোচ স্টিভেন জেরার্ড, যিনি দুই বছর লিভারপুলে কৌতিনহোর সতীর্থ ছিলেন। জেরার্ডই মূলত কৌতিনহোকে অ্যাস্টন ভিলাতে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। তার কথায়ই নাকি মন গলেছে ব্রাজিলের এক সময়কার সেনসেশনাল তারকার।

অভিষেকটা দারুণ হয়েছে কৌতিনহোর, সে বিষয়ে হয়তো কারো কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু সাবেক সতীর্থকে কোচ হিসেবে পেয়ে নামের প্রতি কতটা সুবিচার করতে পারেন কৌতিনহো সেটাই এখন দেখার পালা।

বার্সেলোনায় যাওয়ার পর থেকেই বাজে সময় কাটাচ্ছেন ফিলিপে কৌতিনহো। চার মৌসুমে তিনি ক্লাবটির জার্সিতে খেলেছেন মাত্র ১০৬ ম্যাচে। মাঝে এক মৌসুম ধারে খেলতে হয়েছে জার্মান জায়ান্ট বায়ার্ন মিউনিখে। অথচ রাশিয়া বিশ্বকাপে কৌতিনহো ছিলেন ব্রাজিলের মেইন ম্যান হিসেবে।

লিভারপুলে থাকাকালীন সময়েও ডি বক্সের বাইরে থেকে গোল করায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন রীতিমতো অন্যদের আইকন। সেই কৌতিনহোই যখন বার্সেলোনায় অবহেলার শিকার হচ্ছিলেন তখন আলোচনাও চলছিল তার ক্লাব ছাড়ার।

কৌতিনহো এর আগে খেলেছেন ভাস্কো ডা গামা, ইন্টার মিলান, এস্পানিয়ল ও লিভারপুলে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ভাস্কো ডা গামায় ৪৩ ম্যাচ খেলে তিনি গোল করেন ৫টি। গোলের সংখ্যা কম হলেও অন্য পারফরম্যান্সে ইউরোপের বড় বড় ক্লাবগুলোর নজর কাড়েন তিনি। তারই ধারবাহিকতায় ২০১০-১১ মৌসুমের আগে তিনি পাড়ি জমান ইন্টার মিলানে। ইন্টার মিলানে তিন মৌসুমে ৪৭৬ ম্যাচ খেলেন তিনি। মাঝে ধারে খেলতে যান স্পেনের ক্লাব এস্পানিয়লে।



আর্কাইভ