শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১

N2N Online TV
রবিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২২
প্রথম পাতা » আইন আদালত | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ডিআইজি প্রিজনস পার্থ গোপালের ৮ বছরের কারাদণ্ড
প্রথম পাতা » আইন আদালত | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ডিআইজি প্রিজনস পার্থ গোপালের ৮ বছরের কারাদণ্ড
১৩৮ বার পঠিত
রবিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ডিআইজি প্রিজনস পার্থ গোপালের ৮ বছরের কারাদণ্ড

---

ঘুষ গ্রহণ ও অর্থপাচারের দায়ে করা মামলায় সিলেটের সাবেক কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন্স) পার্থ গোপাল বণিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

রবিবার ঢাকার ৪ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম এই রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় পার্থ গোপালকে আদালতে হাজির করা হয়। রায়ের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

রায় ঘোষণার আগে সকাল নয়টার পর সাবেক ডিআইজি প্রিজনস পার্থকে প্রিজন ভ্যানে করে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। এরপর নেওয়া হয় মহানগর দায়রা আদালতের হাজতখানায়। কিছু সময় সেখানে থাকার পর নেওয়া হয় এজলাস কক্ষে। এর কিছুক্ষণ পর রায় পড়া শুরু করেন বিচারক।

এর আগে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

২০২০ সালের ৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। একই বছরের ২৪ আগস্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন আদালতে এ অভিযোগপত্র জমা দেন।

২০১৯ সালের ২৮ জুলাই কারাগারে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে পার্থ গোপাল বণিককে জিজ্ঞাসাবাদ করার এক পর্যায়ে অভিযানে যায় দুদক। বিকালে ধানমন্ডিতে পার্থ গোপালের ফ্ল্যাট থেকে ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করে দুদক। এর পরই তাকে আটক করা হয়। পরদিন ২৯ জুলাই তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন।

দণ্ডবিধির ১৬১ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২) ধারায় দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, বরখাস্ত হওয়া কারা উপ-মহাপরিদর্শক পার্থ গোপাল বণিক সরকারি চাকরিতে দায়িত্ব পালনের সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে ৮০ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন।

পার্থ গোপাল বণিক ১৯৯৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালে তিনি জেল সুপার পদে চাকরিতে যোগ দেন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর তিনি কারা উপমহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতি পান।ঘুষ গ্রহণ ও অর্থপাচারের দায়ে করা মামলায় সিলেটের সাবেক কারা উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন্স) পার্থ গোপাল বণিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

রবিবার ঢাকার ৪ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম এই রায় ঘোষণা করেন।

রায় ঘোষণার সময় পার্থ গোপালকে আদালতে হাজির করা হয়। রায়ের পর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

রায় ঘোষণার আগে সকাল নয়টার পর সাবেক ডিআইজি প্রিজনস পার্থকে প্রিজন ভ্যানে করে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। এরপর নেওয়া হয় মহানগর দায়রা আদালতের হাজতখানায়। কিছু সময় সেখানে থাকার পর নেওয়া হয় এজলাস কক্ষে। এর কিছুক্ষণ পর রায় পড়া শুরু করেন বিচারক।

এর আগে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

২০২০ সালের ৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন। একই বছরের ২৪ আগস্ট মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন আদালতে এ অভিযোগপত্র জমা দেন।

২০১৯ সালের ২৮ জুলাই কারাগারে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে পার্থ গোপাল বণিককে জিজ্ঞাসাবাদ করার এক পর্যায়ে অভিযানে যায় দুদক। বিকালে ধানমন্ডিতে পার্থ গোপালের ফ্ল্যাট থেকে ৮০ লাখ টাকা উদ্ধার করে দুদক। এর পরই তাকে আটক করা হয়। পরদিন ২৯ জুলাই তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন।

দণ্ডবিধির ১৬১ ধারাসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫ (২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪ (২) ধারায় দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলা দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন।

মামলার অভিযোগপত্রে বলা হয়, বরখাস্ত হওয়া কারা উপ-মহাপরিদর্শক পার্থ গোপাল বণিক সরকারি চাকরিতে দায়িত্ব পালনের সময় ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ঘুষের মাধ্যমে ৮০ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন।

পার্থ গোপাল বণিক ১৯৯৬ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০২ সালে তিনি জেল সুপার পদে চাকরিতে যোগ দেন। ২০১৪ সালের ১২ অক্টোবর তিনি কারা উপমহাপরিদর্শক পদে পদোন্নতি পান।



আর্কাইভ