শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১

N2N Online TV
রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » সৌদি জোটের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ১৬০ হাউথি বিদ্রোহী
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » সৌদি জোটের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ১৬০ হাউথি বিদ্রোহী
১৬৫ বার পঠিত
রবিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সৌদি জোটের ভয়াবহ বিমান হামলা, নিহত ১৬০ হাউথি বিদ্রোহী

---

ইয়েমেনে সৌদি জোটের হামলায় অন্তত ১৬০ হাউথি বিদ্রোহী নিহত হয়েছে। দেশটির মারিব শহরের দক্ষিণাঞ্চলে এই হামলা চালানো হয়।

ইয়েমেনে সৌদি জোটের হামলায় অন্তত ১৬০ হাউথি বিদ্রোহী নিহত হয়েছে। দেশটির মারিব শহরের দক্ষিণাঞ্চলে এই হামলা চালানো হয়।সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সৌদি প্রেস এজেন্সির দাবি, গত ২৪ ঘণ্টায় আবদিয়াতে হাউথি বিদ্রোহীদের লক্ষ্য করে ৩২টি হামলা চালায় সৌদি জোট।

এতে হাউথিদের ১১টি সামরিক যান ধ্বংস হয়েছে এবং ১৬০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। তবে হামলার বিষয়ে হাউথি বিদ্রোহীদের পক্ষ থেকে কিছুই বলা হয়নি। মারিব থেকে ১০০ কিলোমিটার দূরে আবদিয়া।

এর আগে ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ইয়েমেনের পূর্বাঞ্চলের মারিব প্রদেশ নিয়ন্ত্রণ করছে হাউথি বিদ্রোহীরা। এদিকে এক সপ্তাহ ধরে ইয়েমেনের এই প্রদেশে জোড়ালো সামরিক অভিযান চালাচ্ছে সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট। গত সপ্তাহেই মারিবে সৌদি জোটের বিমান হামলায় ৭০০ জনের বেশি হাউথি সদস্য নিহত হয়।

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইয়েমেনের মারিবে অভ্যন্তরীণ বাস্ত্যুচুত হয়েছেন প্রায় ১০ লাখ মানুষ। এসব লোকজন নতুন সংঘাতের কেন্দ্রে চলে এসেছেন।২০১৫ সালের শুরুর দিকে হুথি বিদ্রোহীদের হামলার মুখে সৌদি-সমর্থিত ইয়েমেনের ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট আব্দ রাব্বু মনসুর আল হাদি ক্ষমতা ছেড়ে সৌদি আরবে পালিয়ে যান।

ক্ষমতাচ্যুত এই প্রেসিডেন্টকে ফেরাতে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ইয়েমেনে হুথিদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে। ২০১৫ সালের মার্চে সৌদি নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিমান হামলা শুরু করে। হাউথিরা উত্তরাঞ্চলের অধিকাংশ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ করলেও দক্ষিণ অঞ্চলে শক্তিশালী সৌদি সমর্থিত সরকার।

ইয়েমেনে আল-কায়েদাও সক্রিয় রয়েছে। দেশটির কর্তৃপক্ষের যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যে তারা হামলা চালায়। ইয়েমেন যুদ্ধে বেসামরিকসহ হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘের ভাষায় দেশটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে।



আর্কাইভ