শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১

N2N Online TV
মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ২০২৩-কে জলবায়ু বর্ষ চায় আইওয়াসিএম
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » ২০২৩-কে জলবায়ু বর্ষ চায় আইওয়াসিএম
২২৮ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

২০২৩-কে জলবায়ু বর্ষ চায় আইওয়াসিএম

---

সম্প্রতি জার্মানির বন শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন। এ বছরের নভেম্বরে মিশরে অনুষ্ঠিতব্য কোপ-২৭ কে সামনে রেখে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে অংশ নিতে সারাবিশ্ব থেকে বন শহরে এসেছেন কয়েকশো তরুণ। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সম্মেলনে প্রতিনিধিত্ব করেন ইন্টারন্যাশনাল ইয়ুথ চেইঞ্জ মেকার (আইওয়াসিএম) প্রতিষ্ঠাতা সজীব খন্দকার জুনায়েদ।

গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের তরুণরা সব সময় জলবায়ুর পক্ষে কাজ করছি। আমি এবং আমার সংগঠন আইওয়াসিএম সব সময় জলবায়ু জাস্টিসের জন্য লড়াই করতে চায়। জলবায়ু লড়াইয়ে বিশ্বের সব তরুণদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’

‘আমি আর আমার সংগঠন চাই ২০২৩ সালকে বাংলাদেশ সরকার জলবায়ু বর্ষ ঘোষণা করুক। বাজেটে বাংলাদেশের জলবায়ু উন্নয়নে নির্দিষ্ট খরচ এবং তা ব্যবহার হোক।’

জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ঘটতে থাকা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দায় কার এবং এজন্য কে ক্ষতিপূরণ দেবে, তা নিয়ে জার্মানির বন শহরে চলতে থাকা সম্মেলনে কথার যুদ্ধ শুরু হয়। বনের এ সম্মেলনকে বলা হচ্ছে আগামী নভেম্বরে মিশরে অনুষ্ঠেয় বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের মহড়া (ড্রেস রিহার্সাল)।

দুই সপ্তাহের বন সম্মেলনে এবারের মূল আলোচনার কেন্দ্রে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি, অভিযোজন এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি কীভাবে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রির মধ্যে আটকে রাখা যায়। তবে এর মধ্যে বিশেষভাবে আলোচনায় আছে ধনী দেশগুলো, যারা কার্বন নির্গমনের জন্য বেশি দায়ী। তাদের কাছ থেকে কীভাবে দুর্যোগপ্রবণ দেশগুলো ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারে সেসব বিষয়ে আলোচনা।

জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনের নির্বাহী সচিব প্যাট্রিসিয়া এস্পিনোসা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, আসছে নভেম্বরে মিশরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সম্মেলন গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিত কোপ-২৬-এর মতো সহজ হবে না। কারণ বিশ্ব এখন দ্বন্দ্ব, শক্তি, খাদ্য ও অর্থনৈতিক সংকটে ঘেরা। বিশ্বব্যাপী মহামারি এখনো বিরাজমান।



আর্কাইভ