সোমবার, ২৩ মে ২০২২
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী | জাতীয় | ঢাকা | শিরোনাম » শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করেছে : খাদ্যমন্ত্রী
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করেছে : খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করেছে।
এদেশের সবাই বঙ্গবন্ধু কন্যার উন্নয়নের সুবিধাভোগী এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ও তাঁর সুযোগ্যপুত্র ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়েছেন। সেই ডিজিটাল প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে বিএনপি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে- জনগণকে বিভ্রান্ত করছে।
খাদ্যমন্ত্রী আজ সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: মুক্তির অভিযাত্রায় বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটি এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীর বিক্রম।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। বাংলাদেশে খাদ্যের সংকট হবে না।
ৎগম নিয়ে চিন্তার কারণ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, গমের জাহাজ প্রতিনিয়ত আসছে। ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ থেকে গম দেওয়ার কমিটমেন্ট রয়েছে এবং সে অনুযায়ী গম আনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, সারাবিশ্বে যখন খাদ্যের দাম বাড়ে তখন এখানেও (বাংলাদেশে) খাদ্যের দাম বাড়তে পারে। তবে বাংলাদেশে খাদ্যের অভাব হবে না- হাহাকার হবে না। দেশে প্রচুর খাদ্য মজুত আছে। সামনে আউশ চাষাবাদ হবে, আশা করা যায় উৎপাদনও ভালো হবে। এসময় জনগণ যাতে বিভ্রান্ত না হয় সে বিষয়ে মিডিয়াকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান তিনি।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শ্রম ও জনশক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান সিরাজ ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন এ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
অন্যান্যের মধ্যে সংসদ সদস্য শামসুন নাহার, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার, স্থপতি নিখিল চন্দ্র গুহ, ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন বক্তৃতা করেন।