শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১

N2N Online TV
শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ চোখের পাপড়ির অধিকারী হিসেবে নতুন রেকর্ড গড়েছেন চীনা নারী!
প্রথম পাতা » আন্তর্জাতিক | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ চোখের পাপড়ির অধিকারী হিসেবে নতুন রেকর্ড গড়েছেন চীনা নারী!
৬০২ বার পঠিত
শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ চোখের পাপড়ির অধিকারী হিসেবে নতুন রেকর্ড গড়েছেন চীনা নারী!

---

কারো চুল সবচেয়ে বড়, কারো বড় গোঁফ, কারো নখ, কারো দাড়ি। এ ধরনের নানা বিশ্ব রেকর্ড রয়েছে। আর এসব রেকর্ড ভাঙা-গড়ার প্রতিযোগিতাও চলে।

কিন্তু বিশ্বে এমন একজন রয়েছেন, যার চোখের পাতার পাপড়ি সবচেয়ে বড়। যে কারণে তার এই রেকর্ড কখনো ভাঙবে কিনা, এ নিয়ে সংশয় রয়েছে। কারণ মানুষের চোখের পাপড়ি সাধারণত শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মতো সময় পরিক্রমায় বাড়ে না।

সম্প্রতি গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ চোখের পাপড়ির অধিকারী হিসেবে নতুন রেকর্ড গড়েছেন চীনা নারী ইউ জিনজিয়া। তার চোখের পাপড়ি ৮ ইঞ্চি লম্বা!

জিনজিয়া নিজের পুরোনো রেকর্ড ভেঙে নতুন এই রেকর্ড গড়েছেন। ২০১৬ সালে তার চোখের পাপড়ির দৈর্ঘ্য ছিল প্রায় ৫ ইঞ্চি। সে সময় তিনি প্রথমবার গিনেস বুকে নাম লেখান। কিন্তু বর্তমানে তার চোখের পাপড়ি আরো বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২০.৫ সেন্টিমিটার বা ৮ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যে। ফলস্বরূপ এবার নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙে দ্বিতীয়বারের মতো গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছেন তিনি।

২০১৫ সালে জিয়ানজিয়া প্রথম লক্ষ্য করেন তাঁর চোখের পাপড়ি হঠাৎ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। প্রথমটায় বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে ছুটে গিয়েছিলেন চিকিৎসকের কাছে। কিন্তু অনেক পরীক্ষার পরেও এই অস্বাভাবিকতার কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। ফলে শেষ পর্যন্ত বিষয়টিকে সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ হিসেবেই মেনে নিয়েছিলেন। এবং যখন তিনি বুঝতে পারলেন, এত দীর্ঘ চোখের পাপড়ির অধিকারী পৃথিবীতে সম্ভবত তিনিই, তখন আবেদন জানান গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে।
গিনেস বুকে নাম ওঠার পর বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে গবেষকরা যোগাযোগ করেছেন জিয়ানজিয়ার সঙ্গে। কিন্তু কোনোভাবেই এই অস্বাভাবিকতার কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এর পেছনে জিনগত মিউটেশন দায়ী।



আর্কাইভ