শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১

N2N Online TV
মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » কক্সবাজারে রন্ধন শিল্পী ‘টমি মিয়া’স ইনস্টিটিউটের যাত্রা
প্রথম পাতা » চট্টগ্রাম | ছবি গ্যালারী | শিরোনাম » কক্সবাজারে রন্ধন শিল্পী ‘টমি মিয়া’স ইনস্টিটিউটের যাত্রা
৩২১ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১২ এপ্রিল ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

কক্সবাজারে রন্ধন শিল্পী ‘টমি মিয়া’স ইনস্টিটিউটের যাত্রা

---

বিখ্যাত রন্ধন শিল্পী টমি মিয়া। পুরো নাম মোহাম্মদ আজমান মিয়া। সিলেটের মৌলভীবাজারের কামালপুরের বারন্তী গ্রামে ১৯৫৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ১০ বছর বয়সে পাড়ি জমান ব্রিটেনে। সেখানে একটি রেস্তোঁরায় থালাবাসন ধোঁয়ার কাজ দিয়ে শুরু করেন কর্মজীবন। সিদ্ধান্ত নেন, রান্নাকেই বেছে নেবেন তার ক্যারিয়ার হিসেবে।

দশ বছর বয়সী টমি মিয়ার যাত্রা শুরুর পর আর পেছনে ফিরতে হয়নি। এরপর ১৭ বছর বয়সে প্রতিষ্ঠিত করেন টেকওয়ে। সফলতায় সহিত পরিচিতি পান সেলিব্রেটি শেফ বা জনপ্রিয় রন্ধন শিল্পী হিসেবে। তার হাতের রকমারি সুস্বাদু রান্না ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় লন্ডনজুড়ে।

টমি মিয়া মাতৃভুমির টানে ১৯৮৬ সালে ফিরে আসেন বাংলাদেশে। এরপর দেশের বেকারত্ব দূর করতে ঢাকা, সিলেট, মৌলভীবাজারের প্রতিষ্ঠিত করেন ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট। যেখানে শেফ ট্রেনিং ও হোটেল ম্যানেজেমেন্ট এর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারেও ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এর যাত্রা শুরু হলো। সোমবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে শহরের অভিজাত একটি হোটেলের হলরুমে ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে এই প্রতিষ্ঠানের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ, উন্নয়ন কতৃর্পক্ষের চেয়ারম্যান লে. কর্ণেল (অব:) ফোরকান আহমদ, রন্ধন শিল্পী টমি মিয়া, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আবু সুফিয়ান, ত্রাণ ও শরণার্থী কমিশনার (অতিরিক্ত) শামসুদ্দৌজা নয়ন, কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুজিবুল ইসলাম, কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা, প্রথম আলোর অফিস প্রধান আবদুল কুদ্দুস রানা, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহেদ সরওয়ার সোহেল, হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার, নোঙরের পরিচালক দিদারুল আলম রাশেদ।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, বেসরকারি সংস্থা ‘নোঙর’ ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এর ক্যাপসিটি বিল্ডিং পার্টনার কাজ করছেন।

নোঙরের নির্বাহী পরিচালক দিদারুল আলম রাশেদ জানান, ‘কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার ক্ষেত্রে ন্যূনতম এসএসসি পাস হতে হবে। পুরো পৃথিবীতে এই প্রতিষ্ঠানের সনদের গ্রহণযোগ্যতা থাকবে।’

রন্ধন শিল্পী টমি মিয়া বলেন, ‘কক্সবাজার ট্যুরিজমের ক্ষেত্রে একটা হাব। আমার দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা ছিল একটা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করব। প্রায় এক বছর আগে আলাপ শুরুর পর ‘নোঙর’ এর সহযোগিতায় আমরা যাত্রা শুরু করলাম।’

তিনি বলেন, ‘কোর্সটা প্রাথমিকভাবে তিন মাসের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদেশে গেলে আইএলটিএস লাগবে। ইংল্যান্ডে কেউ যেতে চাইলে আমরা শিক্ষার্থীদের চাকরির ব্যবস্থা করে দিব।’

কতৃর্পক্ষ জানিয়েছে, ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এ দুই ধরনের কোর্স চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে শেফ ট্রেনিং ও হোটেল ম্যানেজমেন্ট।

ব্রিটেনে টমি মিয়া পরিচিতি পান ‘কারি কিং’ হিসেবেও। ডাউনিং স্ট্রিটে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন মেজরের জন্যেও রান্না করেছেন টমি মিয়া। পাশাপাশি ব্রিটেন ও বাংলাদেশে বহু দাতব্য ও সমাজসেবা কাজের সাথেও জড়িত তিনি। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছেন এই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। বিখ্যাত রন্ধন শিল্পী টমি মিয়া। পুরো নাম মোহাম্মদ আজমান মিয়া। সিলেটের মৌলভীবাজারের কামালপুরের বারন্তী গ্রামে ১৯৫৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। ১০ বছর বয়সে পাড়ি জমান ব্রিটেনে। সেখানে একটি রেস্তোঁরায় থালাবাসন ধোঁয়ার কাজ দিয়ে শুরু করেন কর্মজীবন। সিদ্ধান্ত নেন, রান্নাকেই বেছে নেবেন তার ক্যারিয়ার হিসেবে।

দশ বছর বয়সী টমি মিয়ার যাত্রা শুরুর পর আর পেছনে ফিরতে হয়নি। এরপর ১৭ বছর বয়সে প্রতিষ্ঠিত করেন টেকওয়ে। সফলতায় সহিত পরিচিতি পান সেলিব্রেটি শেফ বা জনপ্রিয় রন্ধন শিল্পী হিসেবে। তার হাতের রকমারি সুস্বাদু রান্না ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় লন্ডনজুড়ে।

টমি মিয়া মাতৃভুমির টানে ১৯৮৬ সালে ফিরে আসেন বাংলাদেশে। এরপর দেশের বেকারত্ব দূর করতে ঢাকা, সিলেট, মৌলভীবাজারের প্রতিষ্ঠিত করেন ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট। যেখানে শেফ ট্রেনিং ও হোটেল ম্যানেজেমেন্ট এর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

সেই ধারাবাহিকতায় এবার পর্যটন রাজধানী কক্সবাজারেও ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এর যাত্রা শুরু হলো। সোমবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে শহরের অভিজাত একটি হোটেলের হলরুমে ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে এই প্রতিষ্ঠানের জন্য শুভ কামনা জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ, উন্নয়ন কতৃর্পক্ষের চেয়ারম্যান লে. কর্ণেল (অব:) ফোরকান আহমদ, রন্ধন শিল্পী টমি মিয়া, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আবু সুফিয়ান, ত্রাণ ও শরণার্থী কমিশনার (অতিরিক্ত) শামসুদ্দৌজা নয়ন, কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুজিবুল ইসলাম, কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী খোকা, প্রথম আলোর অফিস প্রধান আবদুল কুদ্দুস রানা, কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহেদ সরওয়ার সোহেল, হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার, নোঙরের পরিচালক দিদারুল আলম রাশেদ।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, বেসরকারি সংস্থা ‘নোঙর’ ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এর ক্যাপসিটি বিল্ডিং পার্টনার কাজ করছেন।

নোঙরের নির্বাহী পরিচালক দিদারুল আলম রাশেদ জানান, ‘কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। শিক্ষার্থীদের যোগ্যতার ক্ষেত্রে ন্যূনতম এসএসসি পাস হতে হবে। পুরো পৃথিবীতে এই প্রতিষ্ঠানের সনদের গ্রহণযোগ্যতা থাকবে।’

রন্ধন শিল্পী টমি মিয়া বলেন, ‘কক্সবাজার ট্যুরিজমের ক্ষেত্রে একটা হাব। আমার দীর্ঘদিনের পরিকল্পনা ছিল একটা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করব। প্রায় এক বছর আগে আলাপ শুরুর পর ‘নোঙর’ এর সহযোগিতায় আমরা যাত্রা শুরু করলাম।’

তিনি বলেন, ‘কোর্সটা প্রাথমিকভাবে তিন মাসের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। বিদেশে গেলে আইএলটিএস লাগবে। ইংল্যান্ডে কেউ যেতে চাইলে আমরা শিক্ষার্থীদের চাকরির ব্যবস্থা করে দিব।’

কতৃর্পক্ষ জানিয়েছে, ‘টমি মিয়া হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট’ এ দুই ধরনের কোর্স চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে শেফ ট্রেনিং ও হোটেল ম্যানেজমেন্ট।

ব্রিটেনে টমি মিয়া পরিচিতি পান ‘কারি কিং’ হিসেবেও। ডাউনিং স্ট্রিটে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জন মেজরের জন্যেও রান্না করেছেন টমি মিয়া। পাশাপাশি ব্রিটেন ও বাংলাদেশে বহু দাতব্য ও সমাজসেবা কাজের সাথেও জড়িত তিনি। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছেন এই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত।



আর্কাইভ